Sunday, May 31, 2015

সুন্নাতের নামে গোজামিলে সুন্নাত প্রমানের আশায় কেন এরা?

সুন্নাতের নামে গোজামিলে সুন্নাত প্রমানের আশায় কেন এরা?
===×=====×=====×======×====×==
বতমানে নামদারী আলেম-উলামা রা রাসুলের সুন্নাহ কে ভাগাভাগি করে ফেলেছে।। রাসুলের নামে মিথ্যে সুন্নাহর নামে সুন্নাহর প্রচলন কোরেছে, যা আল্লাহ ও তার রাসুল সুন্নাহই বলেনি।। কিন্তু আজকের আলেম-উলামা দের প্রন্ডিত প্রমানের জন্য সুন্নাতের গোজামিল উদ্ভাবন করে মানুষ গোমরাহ করতেছে।
সুন্নাহ পালনে মহিলা ও পুরুষের কেন ভাগাভাগি)?
—————————
কেন মহিলাদের অধিকার নাই রাসুলের সুন্নাহ পালনে?
কোরান অনুযায়ী মহিলা পুরুষের একই সুন্নাহ, ,আল্লাহ নির্ধারণ করে দিয়েছেন, সেটা কি পরিবর্তন হওয়ার?
পুরুষের মহিলার সুন্নাহ কোন ভাগাভাগি নেই। কাজ একই কিন্তু এই কাজের, দীন প্রতিষ্ঠার কিছু ভিন্নতা রয়েছে, দায়িত্বের কিছু ভিন্নতা রয়েছে, যেমন পুরুষ সে রাষ্টের খলিফা হতে পারে।। মহিলা হতে পারেনা।। আল্লাহর প্রতিনিধি হয়ে,খলিফা হয়ে দায়িত্ব প্রাপ্ত পুরুষ ই আল্লাহ ও তার রাসুলের আদর্শ মানলো।।। মহিলারা অই কাজে সাথে থেকে সহযোগী হবে মানে সে (মহিলা) সুন্নাহ পালন করলো।।। কারন আপনি যদি রাসুলের সুন্নাহ কে দাড়ি মধ্যে আটকিয়ে রাখেন তাহলে মহিলারা কি সুন্নাহ থেকে আলাদা নয়?
তাই কোন ভাগাভাগি নেই দীনে। । কিছু অভ্যাস গত দিক ছাড়া। যেমন আপনি পানজাবি পড়েন, মেয়েরা পানজাবি পড়েন না। তাইলে রাসুলের সুন্নাহ মানেনা। আজকে যারা মনচুক্তি সুন্নাহ বানিয়ে ভাগাভাগি করেছে।। তাতে শুধু পুরুষ রাই জান্নাতি মেয়েরা জাহান্নামী।
হাজার হাজার হাদিস বানিয়ে নিয়েছে।। রাসুল যেগুলো বলেন নি, সেগুলো বলিয়ে নেওয়াচ্ছে।
মানে মহা বেদাতী। ।।
অনেকেই বলে থাকে মা আয়েশা, মা ফাতেমা,মা খাদিজা এদের সুন্নাহ এরা মানে।।। তাহলে মা গনও কি সুন্নাহ বানানোর অধিকার রাখে?  না রাখেন না। বরং রাসুল যেভাবে সবাইকে বলেছেন তারা সেইভাবে কাজ করে গেছেন।।। তারা ব্যক্তিগত বিষয়ে এতো চুলছেরা বিশ্লেষন কোরতো না আজকের মতো।।। তারা চিন্তা করতো কিভাবে সারা দুনিয়ায় আল্লাহর আইন বিধান হুকুম প্রতিষ্ঠা করা যায়।। এই টা হলো রাসুলের দায়িত্ব, আদর্শ, সুন্নাহ. ,এই জন্য রাসুল আদিষ্ঠ হোয়েছিল (ফাতাহ 28’সফ 9 ,তাওবা 33 দেখুন)
আল্লাহ নিজে বলেছেন তোমরা ভাগাভাগি হইয়োনা, আল্লাহর রজ্জু শক্তভাবে সবাই মিলে ধরো। (আলে-এমরান 103,সফ -4)
এর পরেও কি বলবেন যে এসলামে কোন ভাগাভাগি আছে? সালাহ থেকে শুরু করে সমস্ত কাজে কোন বিভাজন নেই এসলামে। যারা বিভাজন করলো তারা কোরানের আলে-এমরান 103 কেই অসীকার করলো  এবং কাফের হয়ে গেলো। কাফের হোওয়ার পর আর কিছু কবুল হোওয়ার কথা নয়।
আল্লাহ সবাইকে সত্য বুঝার তওফীক দাও। (আমিন)

No comments:

Post a Comment