এলাহ”*এর অর্থ কিভাবে(মাবুদ)হইলো?
*”এলাহ”*এর অর্থ কিভাবে(মাবুদ)হইলো?
যারা কোর’আন অনুবাদ কোরছে এটা অত্যন্ত ভাল কাজ। কারন
আমরা পড়তে পারতেছি।
অনুবাদ আছে বোলেই আমরা বেদাত কে বেদাত বোলে চিনতেছি।
চিল্লা-ফিল্লা বেদাত সহজেই সনাক্ত করতে পারি।
ধন্যবাদ অনুবাদের জন্য। অনুবাদ, তাফসীর, এরপর ফিকাহ Enough is enough চুলচেরা শুক্ষ্ম বিশ্লেষণ ভালো নয়, বেশি বিশ্লেষণ করেই মতভেদ তেরি হয়,
Example বতমান আলেম সমাজ, হাজার দল, ফেরকা, উপ ফেরকায় বিভক্ত।(আন আম- 159)
শুধু মাত্র এই অরথের কারনেই। নুরানী বাংলা উচ্চারণ কোরানে ,অন্যান্য বহু অনুবাদকের ওই একই মেনিং ,ইংলিশ মেনিং গুলোতেও ওই একই অর্থ।
কিন্তু আমি দেখলাম-
*(বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন)*এর যে কোরান ওইটায় অনারা “এলাহ “শব্দের অর্থ “এলাহই “রেখেছেন। অনারা জানেন যদি এলাহই যদি নষ্ট হোয়ে যায় তাইলে আর কোন কিছু কাজে আসবে না। যেমন বতমানে মোসলেম আকিদাবিহীন নামদারী,লেবাসদারী বেদাতে পরিনত হইয়া যায়গায় যায়গায় চিল্লা দিচ্ছে। এবাদত করে, বাস্তবে রাষ্টের আইন মানে দাজ্জালের /ইহুদী-খ্রিস্টান
এর/পাশ্চাত্যের। যাইহোক
সব জায়গায় দেখি “এলাহ” এর অর্থ ভুল দেওয়া হইয়াছে
। এলাহ হইলো সেই সত্তা যার হুকুম শুনতে হইবে জীবনের
প্রতিক্ষেত্রে “ব্যক্তি থেকে রাষ্ট্র পযন্ত ” যেখানে অন্য কারো হুকুম মানা যাবেনা। যিনি হুকুম দিবেন তিনি এলাহ। এর অরথ এক কথায় হইবে- হুকুম দাতা( এবাদতও আল্লাহর হুকুম),বিধানদাতা জীবনের সবক্ষেত্রে।
কিন্তু নুরানী কোরানে
ব্যবহার করা হইছে “মাবুদ -উপাস্য ” আল্লাহ
তো হুকুমদাতা (উপাসনা তারই জন্য)
তাইলে হুকুমের মধ্যে পড়লো না?
মাবুদ,এলাহ দুইটি আরবী শব্দ এর অর্থ দুনিয়া উল্টে গেলেও এক হইতে পারেনা। যারা এই ভুল অর্থ করেছেন তাদের পরকালে জবাব দিতে হইবে আল্লাহর কাছে।
কারন আমরা পাঠক। যদি ভুল অর্থ আসে তাইলে আকিদাই পাল্টে যায়। যদি এলাহ অরথ পাল্টে যায় – তাহলে কোরানের সম্পুণ ভাবমূর্তি তা নষ্ট হোয়ে যায়।
কারন এলাহ দিয়া আল্লাহ কালেমা বানাইছেন মাবুদ
দিয়া নয়,এটা মনে রাখতে হইবে।
তাইলে কি আল্লাহ মাবুদ ব্যবহার করতে পারতেন না?
দেখুন মাবুদ কোথায় (সুরা কাফেরুন)
“যদি তাই হয় তাইলে কালেমা হইবে “লা মাবুদ ইল্লাল্লাহ ” অরথ হইলো – “আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নেই” তাহা হইলে রাষ্টের আইন ওইগুলো বতমানে ইহুদী-খ্রিস্টান যেভাবে হুকুম দিচ্ছে ওইভাবে দিবে আল্লাহ হুকুম দিবেন না। কারন আল্লাহ ব্যক্তিগত হইয়া গেছে শুধু এবাদতের জন্য। এই ভুল অর্থ এর জন্য আজকের জাতির এই
অবনতি অন্য জাতির লাথি খায়।পাশ্চাত্যের আইন মানে কোরান বাদে। তারা কি জ্ঞানী যারা এর ভুল অরথ কোরেছেন? তারা মুর্খ ,গন্ড মুর্খ – চুলচেরা মুর্খ।
এই যে কালেমা “এটা কি ছোট জিনিস? কালেমাতে সমস্ত কিছু নিহিত আছে এর অর্থ কি শুধু উপাস্যের মধ্যে উপস্থিত হইলে চলবে? বহু লোক আছে, সরাসরি অনুবাদকারী দের বিশাস করেন যে রকম মোশরেকরা মুতি বিশাস করে।
তাইলে কালেমা কি – লা এলাহা এল্লা’আল্লাহ- মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সঠিক অর্থ- আল্লাহ ছাড়া কোন হুকুমদাতা/বিধানদাতা নেই এবং মোহাম্মদ (সা:) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল। এই যে আল্লাহ হুকুমদাতা দাতা কিসের? সব কিছুরই
ব্যক্তিগত এবাদত হইতে রাষ্ট্র পযন্ত যিনি হুকুম-বিধান দিবেন
তিনি হলো এলাহ “তাই আল্লাহ বোললেন – এর মধ্যে অন্য হুকুম মানলেই কাফের (মায়েদা 44;45;47)
এই কালেমার হুকুম প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব কার উপর পড়লো?
নিঃসন্দেহে রাসুল (স) এর উপরে তাইনা? রাসুলুল্লাহ (স)
চলে গেলে কাদের উপর? যারা উম্মাহ দাবি কোরবে। সেই প্রধান হুকুমটা কি জানতে হইবে না।
“অন্য যত ভুল আইন ব্যবস্থা দুনিয়াময় আছে ওইগুলো ভেংগে দিয়া আমি (আল্লাহ) হুকুম (কোরানের আইন)
দিলাম এইটা প্রতিষ্টিত করো। আল্লাহ নিজে সাক্ষী রইলেন।
(সুরা তাওবা 33;ফাতাহ 28;সফ 9)
আইন কেন প্রতিষ্ঠা কোরবে? অসহায় নারী, অসহায় পুরুষ, শিশু ক্রন্দন কোরে বোলে -হে আল্লাহ আপনি আপনার পক্ষ হইতে একজন অবিভাবক পাঠান, এ জালিম সম্প্রদায় হইতে রক্ষার জন্য। (নেসা 75)
এদিকে আল্লাহ বোললেন -তোমাদের
কি হইলো যে তোমরা অভিযানে বের হওনা? যদি না বের হও তাহলে জেনে রেখ দুনিয়া আখিরাতে বেদানাদায়ক আযাব রয়েছে। (সুরা তাওবা 38-39)
যারা কোর’আন অনুবাদ কোরছে এটা অত্যন্ত ভাল কাজ। কারন
আমরা পড়তে পারতেছি।
অনুবাদ আছে বোলেই আমরা বেদাত কে বেদাত বোলে চিনতেছি।
চিল্লা-ফিল্লা বেদাত সহজেই সনাক্ত করতে পারি।
ধন্যবাদ অনুবাদের জন্য। অনুবাদ, তাফসীর, এরপর ফিকাহ Enough is enough চুলচেরা শুক্ষ্ম বিশ্লেষণ ভালো নয়, বেশি বিশ্লেষণ করেই মতভেদ তেরি হয়,
Example বতমান আলেম সমাজ, হাজার দল, ফেরকা, উপ ফেরকায় বিভক্ত।(আন আম- 159)
শুধু মাত্র এই অরথের কারনেই। নুরানী বাংলা উচ্চারণ কোরানে ,অন্যান্য বহু অনুবাদকের ওই একই মেনিং ,ইংলিশ মেনিং গুলোতেও ওই একই অর্থ।
কিন্তু আমি দেখলাম-
*(বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন)*এর যে কোরান ওইটায় অনারা “এলাহ “শব্দের অর্থ “এলাহই “রেখেছেন। অনারা জানেন যদি এলাহই যদি নষ্ট হোয়ে যায় তাইলে আর কোন কিছু কাজে আসবে না। যেমন বতমানে মোসলেম আকিদাবিহীন নামদারী,লেবাসদারী বেদাতে পরিনত হইয়া যায়গায় যায়গায় চিল্লা দিচ্ছে। এবাদত করে, বাস্তবে রাষ্টের আইন মানে দাজ্জালের /ইহুদী-খ্রিস্টান
এর/পাশ্চাত্যের। যাইহোক
সব জায়গায় দেখি “এলাহ” এর অর্থ ভুল দেওয়া হইয়াছে
। এলাহ হইলো সেই সত্তা যার হুকুম শুনতে হইবে জীবনের
প্রতিক্ষেত্রে “ব্যক্তি থেকে রাষ্ট্র পযন্ত ” যেখানে অন্য কারো হুকুম মানা যাবেনা। যিনি হুকুম দিবেন তিনি এলাহ। এর অরথ এক কথায় হইবে- হুকুম দাতা( এবাদতও আল্লাহর হুকুম),বিধানদাতা জীবনের সবক্ষেত্রে।
কিন্তু নুরানী কোরানে
ব্যবহার করা হইছে “মাবুদ -উপাস্য ” আল্লাহ
তো হুকুমদাতা (উপাসনা তারই জন্য)
তাইলে হুকুমের মধ্যে পড়লো না?
মাবুদ,এলাহ দুইটি আরবী শব্দ এর অর্থ দুনিয়া উল্টে গেলেও এক হইতে পারেনা। যারা এই ভুল অর্থ করেছেন তাদের পরকালে জবাব দিতে হইবে আল্লাহর কাছে।
কারন আমরা পাঠক। যদি ভুল অর্থ আসে তাইলে আকিদাই পাল্টে যায়। যদি এলাহ অরথ পাল্টে যায় – তাহলে কোরানের সম্পুণ ভাবমূর্তি তা নষ্ট হোয়ে যায়।
কারন এলাহ দিয়া আল্লাহ কালেমা বানাইছেন মাবুদ
দিয়া নয়,এটা মনে রাখতে হইবে।
তাইলে কি আল্লাহ মাবুদ ব্যবহার করতে পারতেন না?
দেখুন মাবুদ কোথায় (সুরা কাফেরুন)
“যদি তাই হয় তাইলে কালেমা হইবে “লা মাবুদ ইল্লাল্লাহ ” অরথ হইলো – “আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নেই” তাহা হইলে রাষ্টের আইন ওইগুলো বতমানে ইহুদী-খ্রিস্টান যেভাবে হুকুম দিচ্ছে ওইভাবে দিবে আল্লাহ হুকুম দিবেন না। কারন আল্লাহ ব্যক্তিগত হইয়া গেছে শুধু এবাদতের জন্য। এই ভুল অর্থ এর জন্য আজকের জাতির এই
অবনতি অন্য জাতির লাথি খায়।পাশ্চাত্যের আইন মানে কোরান বাদে। তারা কি জ্ঞানী যারা এর ভুল অরথ কোরেছেন? তারা মুর্খ ,গন্ড মুর্খ – চুলচেরা মুর্খ।
এই যে কালেমা “এটা কি ছোট জিনিস? কালেমাতে সমস্ত কিছু নিহিত আছে এর অর্থ কি শুধু উপাস্যের মধ্যে উপস্থিত হইলে চলবে? বহু লোক আছে, সরাসরি অনুবাদকারী দের বিশাস করেন যে রকম মোশরেকরা মুতি বিশাস করে।
তাইলে কালেমা কি – লা এলাহা এল্লা’আল্লাহ- মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সঠিক অর্থ- আল্লাহ ছাড়া কোন হুকুমদাতা/বিধানদাতা নেই এবং মোহাম্মদ (সা:) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল। এই যে আল্লাহ হুকুমদাতা দাতা কিসের? সব কিছুরই
ব্যক্তিগত এবাদত হইতে রাষ্ট্র পযন্ত যিনি হুকুম-বিধান দিবেন
তিনি হলো এলাহ “তাই আল্লাহ বোললেন – এর মধ্যে অন্য হুকুম মানলেই কাফের (মায়েদা 44;45;47)
এই কালেমার হুকুম প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব কার উপর পড়লো?
নিঃসন্দেহে রাসুল (স) এর উপরে তাইনা? রাসুলুল্লাহ (স)
চলে গেলে কাদের উপর? যারা উম্মাহ দাবি কোরবে। সেই প্রধান হুকুমটা কি জানতে হইবে না।
“অন্য যত ভুল আইন ব্যবস্থা দুনিয়াময় আছে ওইগুলো ভেংগে দিয়া আমি (আল্লাহ) হুকুম (কোরানের আইন)
দিলাম এইটা প্রতিষ্টিত করো। আল্লাহ নিজে সাক্ষী রইলেন।
(সুরা তাওবা 33;ফাতাহ 28;সফ 9)
আইন কেন প্রতিষ্ঠা কোরবে? অসহায় নারী, অসহায় পুরুষ, শিশু ক্রন্দন কোরে বোলে -হে আল্লাহ আপনি আপনার পক্ষ হইতে একজন অবিভাবক পাঠান, এ জালিম সম্প্রদায় হইতে রক্ষার জন্য। (নেসা 75)
এদিকে আল্লাহ বোললেন -তোমাদের
কি হইলো যে তোমরা অভিযানে বের হওনা? যদি না বের হও তাহলে জেনে রেখ দুনিয়া আখিরাতে বেদানাদায়ক আযাব রয়েছে। (সুরা তাওবা 38-39)
No comments:
Post a Comment